The Single Best Strategy To Use For কুরআন শিক্ষা
The Single Best Strategy To Use For কুরআন শিক্ষা
Blog Article
এই আয়াত থেকে বোঝা যায় যে শুদ্ধভাবে কোরআন পড়া একটি বাধ্যতামূলক কর্তব্য। তাজবীদসহ কোরআন না পড়লে অর্থের পরিবর্তন হতে পারে এবং এটি ইসলামের আদর্শের সাথে সাংঘর্ষিক হতে পারে। তাজবীদের নিয়ম অনুসরণ করে শুদ্ধ তিলাওয়াত শেখা আপনার জন্য পরিপূর্ণ কোরআন শিক্ষার প্রথম ধাপ। কিভাবে ঘরে বসে শুদ্ধ তিলাওয়াত শিখবেন?
কুরআন শরীফ কত বরকতের জিনিস। যদি নিজে পড়তে না পারে, তবে কোনো কুরআন পাঠকের পড়ার দিকে কান লাগিয়ে শুনলেও বিশেষ সওয়াব পাওয়া যায়। হে আল্লাহর বান্দা!
জ্ঞান ভাগাভাগিতে কোন কার্পন্য নয়! জ্ঞান ভাগ করলে জ্ঞান কমেনা বরং জ্ঞান বৃদ্ধি পায়।
পোস্টটি সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার করে অন্যকে পড়ার সুযোগ দিনঃ
মাত্র ৩০ দিনে কুরআন শুদ্ধভাবে পড়তে শিখুন
বরং গোনাহ (পাপ) হওয়ার সম্ভাবনা আছে।’ এমন মনে করা উচিত নয়। বরং রাসুলূল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম সকলকে সান্তনা দিয়ে পড়তে বললেন।
(৯) শিশু ও বয়স্কদের কুরআন শিক্ষার সহজ পদ্ধতি – লেখক: আবু আহমাদ সাইফুদ্দীন বেলাল
মাখরাজের বিবরণ: সঠিক উচ্চারণের সহজ গাইড
আবু হানীফা রহ. ইজতিহাদে সবচেয়ে বড় ও বিজ্ঞ ইমাম ছিলেন। এ কারণে তাকে ‘ইমামে আযম’ বলা হয়। তিনি কুরআন শরীফের বড় আশেক ছিলেন। ছিলেন কুরআনী জ্ঞানের মহাপÐিত। কুরআন ও হাদীসের আলোকে ফিক্হের প্রবর্তন করেছেন। তিনি অত্যন্ত খোদাভীরু ও কোমল হৃদয়ের অধীকারী ছিলেন। ইলম ও আলেমদের তিনি খুবই সম্মান করতেন। কুরআন শরীফের শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের প্রতি আন্তরিক অনুভব করতেন। তাদের প্রতি ছিল তার ঐকান্তিক ভালোবাসা। তাঁদেরকে খুশি করার জন্য সর্বদা সচেষ্ট থাকতেন। তাঁদের সেবায় থাকতেন উৎসর্গিত।
Basic safety starts with understanding how developers accumulate and share your knowledge. Facts privacy and safety methods might fluctuate determined by your use, region, and age. The developer provided this data and may update it as time passes.
বই – কুরআন শিক্ষার সহজ পদ্ধতি
এরই মধ্যে quran shikkha একটি কুরআন শিক্ষার জন্য একটি চমৎকার পদ্ধতি হলো নূরানী পদ্ধতিতে কুরআন শিক্ষা করা। নূরানী পদ্ধতিটা এতটাই সহজ যে, যে কোনো মানুষ খুব সহজেই এই পদ্ধতি অনুসরণ করে কুরআন শিক্ষা করতে পারে। এজন্যই শিশু থেকে বৃদ্ধা পর্যন্ত নূরানী পদ্ধতিতে কু রআন শিখতে চায়।
রাসুলূল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন-
يَجِيْئُ صَاحِبُ الْقُرْاٰنِ يَوْمَ الْقِيَامَةِ فَيَقُوْلُ الْقُرْاٰنُ يَا رَبِّ حَلِّه فَيُلْبَسُ تَاجُ الْكَرَامَةِ ثُمَّ يَقُوْلُ يَا رَبِّ زِدْهُ فَيُلْبَسُ حُلَّةُ الْكَرَامَةِ ثُمَّ يَقُوْلُ يَارَبِّ اِرْضَ عَنْهٗ فَيُرْضٰى عَنْهُ فَيُقَالُ اِقْرَأْ وَارْقَ وَيَزْدَادُ بِكُلِّ اٰيَةٍ حَسَنَةٌ- ترمذى